আত্মবিশ্বাসী হোন
আমি মনে করি অন্যের জন্য বেঁচে থাকা অর্থহীন এবং অকেজো।
আপনি যত বেশি মানুষের কাছে আশা করবেন, মানুষ সব সময় আপনাকে নিরাশ করবে। আপনি কারো সম্পর্কে যত বেশী উদবিগ্ন হবেন, ততই আপনি আঘাত পাবেন । আপনি কারো প্রতি যত বেশি দায়িত্ব গ্রহণ করুক না কেন , তারা কখনো বুঝতে পারবে না এমনকি বোঝার চেষ্টাও করবে না।
মানুষ সব সময় এমনই হয় , যখন আপনি কারও যত্ন নিবেন এর বিপরীতে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আপনি যদি যত্ন না নেন, তাহলে আপনাকে স্বার্থপর ভাববে। মাঝেমধ্যে এমন প্রশ্ন আসে তাহলে কেন আমরা তাদের যত্ন নিয়েছি?
নিজের স্বপ্নকে উৎসর্গ করার সময়, আমরা তাদের স্বপ্ন পূরণে উদ্বিগ্ন থাকি। তাদের প্রতি এত যত্নশীল হওয়া এবং দায়িত্বশীল হওয়া বোকামি। এগুলো শেষ পর্যন্ত আমাদের সুখ দিবে না বরং দুঃখ দিবে। তাই অন্যের কথা ভাবা বন্ধ করুন। আমরা যত বেশি অন্যর কথা চিন্তা করবো, ততই আমাদের নিজেদের প্রতি মনোযোগের অভাব হবে। অন্যদের সম্পর্কে জ্ঞান চর্চা বন্ধ করে , নিজেদের দিকে মনোনিবেশ হওয়া প্রয়োজন।
নিজের মধ্যে আরও উদ্বিগ্ন প্রকাশ করার চমৎকার মানের প্রদান। জীবনে পরিপূর্ণ ভাবে বাঁচতে শিখতে হবে, সেটা অন্যদের জন্য নয়। আমরা যত বেশি নিজেদের জন্যে মানসম্মত সময় ব্যয় করতে পারি । ততই আমরা উপরের দিকে তাকানোর উপলব্ধি করব। প্রতিনিয়তঃ নিজের সম্পর্কে শিখতে হবে। অন্যের জন্য অতিরিক্ত সময় অর্জন এবং আবেগ এবং নিজেকে অপছন্দের আবিষ্কারের দিকে নিয়ে যায়।
আপনি আপনার নিজের ত্রুটি সংশোধন করে অনেক ভালো মানুষ হতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি অন্যের ত্রুটি সংশোধন করতে চান, তাহলে সে আপনাকে ভালো চোখে দেখবে না। তাই যতক্ষণ নিজেকে ঠিক করার জন্য মানসম্মত সময় রয়েছে সেটা কাজে লাগান।
স্বার্থপর বলতে বোঝায় অন্যদের চেয়ে নিজের জীবনকে এগিয়ে রাখা এবং নিজেকে সময় দেওয়া । সাহায্য চাওয়ার সময় জনগণকে উপেক্ষা করা।
এই পৃথিবীতে আমাদের যখনই কারো প্রয়োজন হবে তখন আমরা মানুষ এর পার্থক্য বুঝতে পারব । মানুষের উন্নতি এবং তাদের জন্য একটি ভালো জীবন বা ভবিষ্যত তৈরিতে সাহায্য করার পরিবর্তন বুঝতে হয়। আমরা যদি নিজেকে নিয়ে অনেক বেশি এগিয়ে যাই তাহলে মানুষ সমালোচনা শুরু করবে। ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া শুরু করবে, যা আমরা তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না । তাহলে কেন সেই ঝামেলায় জড়াতে চান?
আপনি এর থেকেও যখন বেশি এগিয়ে যাবেন, তাতে আরো সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে এবং বিশৃঙ্খলায় পরিণত হতে পারে। এর থেকে সহজ উপায় হল স্বার্থপর হওয়া। আপনি নিজের যত্ন নিন এবং ব্যক্তিগতভাবে সময় ব্যয় করুন। আপনাকে আরও পরিপক্ক ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলুন।
এভাবে এগিয়ে গেলে কেউ আপনাকে আঘাত করতে পারবে না। আপনার নিজের জীবনকে সবচেয়ে যোগ্য এবং সুখী করার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য আপনার যথেষ্ট সময় থাকবে তখন। বেশি যত্ন নেওয়ার কারণে হতাশায় ভোগে অন্যের জন্য অশ্রু নষ্ট না করাই বুদ্ধিমানের।
তাই নিজের অনুভূতির ক্ষতি না করে আপনার আত্মার গভীরতার প্রাচুর্য কে বোঝার চেষ্টা করুন। সেটা জীবনের সম্পদের উপর ভিত্তি করে নয়। তাই ধনী হন আগে নিজের জন্যে।
Electronic-terrorism, voice to skull and neuro monitoring on Hive and Steem. You can ignore this, but your going to wish you didnt soon. This is happening whether you believe it or not. https://ecency.com/fyrstikken/@fairandbalanced/i-am-the-only-motherfucker-on-the-internet-pointing-to-a-direct-source-for-voice-to-skull-electronic-terrorism
Congratulations @shahinaubl! You have completed the following achievement on the Hive blockchain and have been rewarded with new badge(s) :
You can view your badges on your board and compare yourself to others in the Ranking
If you no longer want to receive notifications, reply to this comment with the word
STOP
To support your work, I also upvoted your post!
ভালো লাগল মোটিভেশনাল কথাগুলো পড়ে। ঠিকই বলেছেন, আত্মবিশ্বাস আমাদের এগিয়ে নিয়ে যায়। এটা ছাড়া আসলে বেঁচে থাকাকে ঠিক বেচেঁ থাকা বলে না।